
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মালয়েশিয়া প্রবাসী যুবক উজ্জ্বল হোসেনের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে ১৭ দিন পর দেশে মালয়েশিয়ায় গাংনীর উজ্জ্বলের আত্মহত্যা, গ্রামে ফিরল লাশ
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার মালয়েশিয়া প্রবাসী যুবক উজ্জ্বল হোসেনের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে ১৭ দিন পর দেশে ফিরেছে। পরিবারের প্রতি অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা উজ্জ্বলের জানাজা ও দাফন মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় তার গ্রামের বাড়ি জুগিন্দায় সম্পন্ন হয়।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকালে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকা-গামী একটি ফ্লাইটে উজ্জ্বলের মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। সব প্রক্রিয়া শেষে কফিনটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে, গত ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার কর্মস্থলে ঝুলন্ত অবস্থায় উজ্জ্বলের মরদেহ উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা। জানা গেছে, দেড় বছর আগে পরিবারের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার জন্য মালয়েশিয়ায় যান উজ্জ্বল। সেখানে কাজের অভাব, কঠোর পরিশ্রমের পরও ন্যায্য বেতন না পাওয়া এবং দেশে ফেরার আকাঙ্ক্ষা পরিবার থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।
উজ্জ্বলের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদেশে সঠিক কাজ না পাওয়ার কারণে তিনি মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন। হতাশা থেকে তিনি এমন চরম সিদ্ধান্ত নেন।
মালয়েশিয়ায় থাকা উজ্জ্বলের আত্মীয় ও বন্ধুরা তার মরদেহ দেশে ফেরাতে সহায়তা করেন।
উজ্জ্বলের এমন মর্মান্তিক পরিণতি বিদেশগামী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্রের পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে ভাবার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।ফিরেছে। পরিবারের প্রতি অভিমান করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা উজ্জ্বলের জানাজা ও দাফন মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় তার গ্রামের বাড়ি জুগিন্দায় সম্পন্ন হয়।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকালে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকা-গামী একটি ফ্লাইটে উজ্জ্বলের মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। সব প্রক্রিয়া শেষে কফিনটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এর আগে, গত ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে মালয়েশিয়ার কর্মস্থলে ঝুলন্ত অবস্থায় উজ্জ্বলের মরদেহ উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা। জানা গেছে, দেড় বছর আগে পরিবারের অর্থনৈতিক সচ্ছলতার জন্য মালয়েশিয়ায় যান উজ্জ্বল। সেখানে কাজের অভাব, কঠোর পরিশ্রমের পরও ন্যায্য বেতন না পাওয়া এবং দেশে ফেরার আকাঙ্ক্ষা পরিবার থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।
উজ্জ্বলের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিদেশে সঠিক কাজ না পাওয়ার কারণে তিনি মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন। হতাশা থেকে তিনি এমন চরম সিদ্ধান্ত নেন।
মালয়েশিয়ায় থাকা উজ্জ্বলের আত্মীয় ও বন্ধুরা তার মরদেহ দেশে ফেরাতে সহায়তা করেন।
উজ্জ্বলের এমন মর্মান্তিক পরিণতি বিদেশগামী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্রের পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে ভাবার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে।