
মেহেরপুরে ছাত্রনেতা সিয়ামের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে একটি বিভ্রান্তিমূলক নিউজ প্রচারিত হওয়ায় ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। জমি নিয়ে সৃষ্ট জটিলতার সময় তার নাম জড়িয়ে একটি পোস্ট করা হয়, যা সিয়াম এর মনে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।
Post link — click here
সিয়াম স্পষ্ট করে জানিয়েছেন,
“আমি এই ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নই। এটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাকে হেয় করার অপচেষ্টা।”
তিনি আরও বলেন,
“এই ভিত্তিহীন অভিযোগের বিষয়ে আমি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ (জিডি) করতে যাচ্ছি। কালকের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে সদর থানায় জিডি করব।”
মিথ্যাচার এবং আইনি প্রতিকার
এ ধরনের মিথ্যাচার ও মানহানিকর তথ্য প্রচার বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৫০০ ধারার অধীনে মানহানি অপরাধ হিসেবে গণ্য হতে পারে।
তাছাড়া, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮-এর ২৫(১)(ক) ও ২৯ ধারা অনুযায়ী মিথ্যা তথ্য প্রচার এবং মানহানি করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ধরনের অপরাধের জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী প্রমাণিত হলে কারাদণ্ড বা জরিমানা হতে পারে।
সিয়াম বলেন,
“আমি আমার সম্মান রক্ষায় আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেব এবং প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা নেব।”
মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন সাংবাদিকতার নীতিমালা লঙ্ঘন। এ ধরনের অপসাংবাদিকতা একজন ব্যক্তির মানহানি করে এবং আইনি জটিলতার জন্ম দেয়।
সিয়াম আশাবাদী যে প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করবে এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনবে। তিনি বলেন,
“আমি চাই, এ ধরনের মিথ্যাচার যেন ভবিষ্যতে আর না হয়।”